Coming us...

Without Mouse pc

🖱️❌ মাউস ছাড়া Windows চালানোর ৫০ টি গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট 👇 এই শর্টকাটগুলো জানলে আপনি ১০০% কিবোর্ড দিয়েই Windows চালাতে পারবেন 💻⚡ 🔑 Windows Keyboard Shortcuts (৫০টি) 🖥️ বেসিক ও সিস্টেম 1️⃣ Win + D → ডেস্কটপ দেখান/লুকান 2️⃣ Win + E → File Explorer 3️⃣ Win + L → PC Lock 4️⃣ Win + R → Run 5️⃣ Win + I → Settings 6️⃣ Win + S → Search 7️⃣ Win + A → Action Center / Quick Settings 8️⃣ Win + X → Power User Menu 9️⃣ Win + Tab → Task View 🔟 Alt + Tab → অ্যাপ পরিবর্তন ⚙️ কন্ট্রোল ও টাস্ক 1️⃣1️⃣ Ctrl + Shift + Esc → Task Manager 1️⃣2️⃣ Ctrl + Alt + Del → Security Options 1️⃣3️⃣ Alt + F4 → অ্যাপ বন্ধ 1️⃣4️⃣ Alt + Enter → Properties 1️⃣5️⃣ Ctrl + Esc → Start Menu 📁 ফাইল ও এক্সপ্লোরার 1️⃣6️⃣ Ctrl + N → নতুন উইন্ডো 1️⃣7️⃣ Ctrl + W → উইন্ডো/ট্যাব বন্ধ 1️⃣8️⃣ Ctrl + Shift + N → New Folder 1️⃣9️⃣ Ctrl + A → সব সিলেক্ট 2️⃣0️⃣ F2 → Rename ✂️ কপি-পেস্ট ও এডিট 2️⃣1️⃣ Ctrl + C → Copy 2️⃣2️⃣ Ctrl + V → Paste 2️⃣3️⃣ Ctrl + X → Cut 2️⃣4️⃣ Ctrl + Z → Undo 2️⃣5️⃣ Ctrl + Y → Redo 🪟 উইন্ডো ম্যানেজমেন...

Fish Farming all Nots

মাছের গায়ে বা শরীরে বিভিন্ন ধরণের পরজীবী বা প্যারাসাইট (Parasite) বাসা বাঁধতে পারে। এই পরজীবীগুলো মাছের পুষ্টি শুষে নিয়ে বেঁচে থাকে এবং মাছের স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করে, এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে। ​অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে মাছের পরজীবীগুলোকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
১. বহিঃপরজীবী (Ectoparasites): এগুলো মাছের শরীরের বাইরের অংশে যেমন— ত্বক, আঁশ, পাখনা বা ফুলকায় (Gills) আক্রমণ করে।
২. অন্তঃপরজীবী (Endoparasites): এগুলো মাছের শরীরের ভেতরে যেমন— পাকস্থলী, অন্ত্র, যকৃৎ বা মাংসপেশীতে বসবাস করে। ​নিচে মাছের প্রধান প্রধান পরজীবীগুলোর ধরন আলোচনা করা হলো:
​১. প্রোটোজোয়া বা এককোষী পরজীবী (Protozoan Parasites) ​এগুলো অণুবীক্ষণীয় ছোট জীব। এগুলো সাধারণত মাছের ত্বক এবং ফুলকায় আক্রমণ করে। ​সাদা দাগ রোগ সৃষ্টিকারী (Ichthyophthirius multifiliis - সংক্ষেপে 'Ich'): এটি খুব সাধারণ একটি পরজীবী। আক্রান্ত মাছের সারা গায়ে লবণের দানার মতো ছোট ছোট সাদা বিন্দু দেখা যায়। মাছ খুব অস্বস্তি বোধ করে এবং গা চুলকানোর জন্য পাথরের সাথে শরীর ঘষে। ​ট্রাইকোডিনা (Trichodina): এগুলো চাকতির মতো দেখতে এক ধরণের এককোষী প্রাণী। এরা মাছের ত্বক ও ফুলকায় আক্রমণ করে। অতিরিক্ত শ্লেষ্মা (পিচ্ছিল পদার্থ) তৈরি হয় এবং মাছের শ্বাসকষ্ট হতে পারে। ​কসটিয়া (Costia / Ichthyobodo): এটিও ত্বক ও ফুলকায় আক্রমণ করে, যার ফলে ত্বকে নীলচে-ধূসর আস্তরণ পড়ে।
​২. কৃমি জাতীয় পরজীবী (Helminths/Worms) ​মাছে বিভিন্ন ধরণের কৃমি দেখা যায়। কিছু বাইরে থাকে, কিছু ভেতরে। ​ক) মনোজিনিয়ান (Monogeneans - ফ্লুক বা চ্যাপ্টা কৃমি): এরা সাধারণত বহিঃপরজীবী। ​ড্যাকটাইলোগাইরাস (Dactylogyrus): একে "ফুলকা কৃমি" (Gill Fluke) বলা হয়। এরা ফুলকায় আক্রমণ করে শ্বাসকষ্ট ঘটায়। ​গাইরোড্যাকটাইলাস (Gyrodactylus): একে "ত্বকের কৃমি" (Skin Fluke) বলা হয়। এরা মাছের ত্বকে ও পাখনায় আক্রমণ করে। ​খ) ডাইজিনিয়ান (Digeneans - ট্রেমাকোডা): এদের জীবনচক্র জটিল এবং একাধিক পোষক (host) দরকার হয়। অনেক সময় মাছ এদের মধ্যবর্তী পোষক হয়। ​কালো দাগ রোগ (Black Spot Disease): এক ধরণের কৃমির লার্ভা (metacercariae) মাছের চামড়ার নিচে বাসা বাঁধলে সেখানে কালো দাগের সৃষ্টি হয়। ​গ) ফিতা কৃমি (Cestodes / Tapeworms): এগুলো অন্তঃপরজীবী। মাছের অন্ত্রে (intestine) লম্বা ফিতার মতো এই কৃমিগুলো বাস করে এবং মাছের গ্রহণ করা খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নেয়। ফলে মাছ দুর্বল হয়ে পড়ে। ​ঘ) গোল কৃমি (Nematodes / Roundworms): এগুলো সুতার মতো দেখতে। এরা মাছের পাকস্থলী, অন্ত্র এমনকি মাংসপেশীতেও থাকতে পারে। কিছু সামুদ্রিক মাছের গোল কৃমি (যেমন- Anisakis) মানুষের শরীরেও সংক্রমিত হতে পারে যদি সেই মাছ কাঁচা বা আধা-সেদ্ধ খাওয়া হয়।
​৩. ক্রাস্টেসিয়ান বা সন্ধিপদী পরজীবী (Crustacean Parasites) ​এগুলো তুলনামূলকভাবে বড় এবং খালি চোখে দেখা যায়। এগুলো মাছের জন্য খুবই ক্ষতিকর বহিঃপরজীবী। ​মাছের উকুন (Argulus / Fish Louse): এটি খুব সাধারণ একটি পরজীবী। দেখতে চ্যাপ্টা, গোলাকার এবং স্বচ্ছ। এরা মাছের গায়ে লেগে থেকে রক্ত চুষে খায়। এদের কামড়ের স্থানে ক্ষত সৃষ্টি হয় যা পরে ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। ​অ্যাংকর ওয়ার্ম বা নোঙর কৃমি (Lernaea / Anchor Worm): যদিও নামে 'ওয়ার্ম' বা কৃমি, কিন্তু এটি আসলে এক ধরণের কোপিপড (Copepod) ক্রাস্টেসিয়ান। স্ত্রী পরজীবীটি তার মাথা নোঙরের মতো মাছের মাংসপেশীতে গেঁথে দেয় এবং শরীরের বাকি অংশ সুতার মতো বাইরে ঝুলে থাকে।
​৪. জোঁক (Leeches) ​কিছু প্রজাতির জলজ জোঁক মাছের গায়ে লেগে রক্ত চুষে খায়। এরা রক্ত খাওয়ার পর শরীর থেকে খসে পড়ে, কিন্তু কামড়ের স্থানে ক্ষত রেখে যায়। ​সারসংক্ষেপ: মাছের গায়ে সাদা দাগ, উকুন, নোঙর কৃমি এবং ফুলকা কৃমি—এগুলোই সাধারণত বেশি দেখা যায়। মাছ চাষে এই পরজীবীগুলো বড় ধরণের অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

Comments

Thank you visit again

Step by step SIR

Pdf editor

Google search setting

Ai hack you already