Coming us...

Ai hack you already

⭐সতর্কবার্তা: AI দিয়ে ছবি বানানোর ঝুঁকি ১. ট্রেন্ডের ফাঁদে না পড়ুন :: এখন অনেকেই AI ব্যবহার করে টপ, শালোয়ার, বা শাড়ি পরা ছবিকে অন্য রূপে রূপান্তর করছেন। এতে নিজেকে নতুন অবতারে ও আকর্ষণীয়ভাবে সামাজিক মাধ্যমে তুলে ধরা সহজ হয়ে যাচ্ছে। ২. AI কীভাবে কাজ করে:: শাড়ি পরা ছবি তৈরি করতে হলে প্রথমে আপনার আগের পোশাকটি AI খুলে ফেলে। তারপর নতুন পোশাক বসানো হয়, যেভাবে বাস্তবে পোশাক বদলাতে গেলে আগেরটি খুলতে হয়। অর্থাৎ, আপনার অনাবৃত শরীরের একটি কপি তৈরি হয়ে AI সিস্টেমে জমা থাকে। ৩. বড় বিপদ কোথায় :: এই অনাবৃত ছবিগুলো AI এর ডাটাবেসে থেকে যায়। যেহেতু AI মানুষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, তাই এসব ছবি অন্য কারও হাতে চলে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ফলে যে কেউ চাইলে এই ছবি দেখতে বা অপব্যবহার করতে পারে। ৪. সম্ভাব্য ক্ষতি :: গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের প্রায় ৩৭% মহিলার ছবি এভাবে AI সিস্টেমে চলে গেছে। যদি এইসব তথ্য ফাঁস হয়, তবে নারীরা বড় ধরনের সামাজিক ও ব্যক্তিগত বিড়ম্বনায় পড়বেন। ৫. করণীয় :: কখনও AI দিয়ে পোশাক পরিবর্তিত ছবি বানাবেন না। নিজের স্বাভাবিক ছবি সামাজিক মাধ্যমে ব্যবহার করুন। 👉ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে ক্ষণিকের কুলনেসের জন্...

Brize top to wb

নিচে পশ্চিমবঙ্গের বড়ো এবং গুরুত্বপূর্ণ ৮টি সেতুর বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলো, যেগুলো রাজ্যের পরিবহন, বাণিজ্য এবং পর্যটনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: --- ১. হাওড়া সেতু (Howrah Bridge) অন্য নাম: রাবীন্দ্র সেতু অবস্থান: হুগলি নদীর উপর, হাওড়া ও কলকাতার সংযোগস্থলে প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৩ সালে বৈশিষ্ট্য: এটি একটি ক্যান্টিলিভার ব্রিজ, কোন পিলার ছাড়াই নদীর উপর নির্মিত। গুরুত্ব: কলকাতা শহরের প্রাণকেন্দ্র। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ ও যানবাহন এই সেতু ব্যবহার করে। --- ২. করোনেশন সেতু (Coronation Bridge) অন্য নাম: সেভক সেতু অবস্থান: তিস্তা নদীর উপর, জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং জেলার সংযোগস্থলে প্রতিষ্ঠা: ১৯৩৭ সালে, ব্রিটিশ আমলে বৈশিষ্ট্য: শৈল্পিকভাবে নির্মিত এবং রাজকীয় স্থাপত্যশৈলীতে তৈরি গুরুত্ব: উত্তরবঙ্গের পাহাড়ি ও সমতল এলাকার সংযোগ স্থাপন করে। --- ৩. জুবিলি সেতু (Jubilee Bridge) অবস্থান: হুগলি নদীর উপর, নৈহাটি ও ব্যান্ডেল স্টেশনের মাঝে প্রতিষ্ঠা: ১৮৮৭ সালে, রানী ভিক্টোরিয়ার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বৈশিষ্ট্য: এটি একটি রেল সেতু এবং পুরোপুরি রিভেটেড স্টিল দ্বারা তৈরি গুরুত্ব: দীর্ঘদিন ধরে রেল পরিবহণে ব্যবহৃত হয়েছে, বর্তমানে একটি প্রতীকী ঐতিহ্য --- ৪. বিদ্যাসাগর সেতু (Vidyasagar Setu) অন্য নাম: দ্বিতীয় হুগলি সেতু অবস্থান: হাওড়া ও কলকাতা সংযোগকারী হুগলি নদীর উপর প্রতিষ্ঠা: ১৯৯২ সালে বৈশিষ্ট্য: এটি ভারতের বৃহত্তম কেবল-স্টেইড ব্রিজগুলির একটি গুরুত্ব: হাওড়া ও দক্ষিণ কলকাতার মধ্যে দ্রুত যানবাহন চলাচলের অন্যতম প্রধান রুট। --- ৫. বিবেকানন্দ সেতু (Vivekananda Setu) অন্য নাম: বালী ব্রিজ অবস্থান: বালী ও দাক্ষিণেশ্বরের মধ্যে, হুগলি নদীর উপর প্রতিষ্ঠা: ১৯৩১ সালে বৈশিষ্ট্য: রেল ও সড়ক উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয় গুরুত্ব: উত্তর কলকাতার যাত্রীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংযোগপথ --- ৬. নিবেদিতা সেতু (Nivedita Setu) অবস্থান: বিবেকানন্দ সেতুর পাশে, হুগলি নদীর উপর প্রতিষ্ঠা: ২০০৭ সালে বৈশিষ্ট্য: আধুনিক কেবল-স্টেইড ব্রিজ গুরুত্ব: বিবেকানন্দ সেতুর উপর চাপ কমাতে নির্মিত এবং কলকাতা শহরের ট্রাফিক পরিচালনায় সহায়ক --- ৭. ঈশ্বর গুপ্ত সেতু (Iswar Gupta Setu) অবস্থান: হুগলি জেলার কালনা ও শক্তিগড়ের মধ্যে, ভাগীরথী নদীর উপর প্রতিষ্ঠা: ১৯৮৯ সালে বৈশিষ্ট্য: কংক্রিট ও স্টিল নির্মিত গুরুত্ব: হুগলি ও নদীয়া জেলার মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে --- ৮. মাতলা সেতু (Matla Bridge) অবস্থান: দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং শহরে, মাতলা নদীর উপর প্রতিষ্ঠা: সাম্প্রতিক দশকে নির্মিত বৈশিষ্ট্য: সুন্দরবন সংলগ্ন অঞ্চলকে মূল ভূখণ্ডের সাথে সংযুক্ত করে গুরুত্ব: সুন্দরবনের ভিতরের এলাকায় পর্যটন ও পরিবহণ সহজ করে তোলে --- এই সেতুগুলি শুধু যোগাযোগ ব্যবস্থাকেই শক্তিশালী করেনি, বরং প্রতিটিই নিজস্ব ঐতিহাসিক, স্থাপত্যিক এবং সাংস্কৃতিক গুরুত্ব বহন করে।

Comments

Thank you visit again

Keypad simbol

Nrc full ditels

Computer os

Rainbo