Coming us...

Ai hack you already

⭐সতর্কবার্তা: AI দিয়ে ছবি বানানোর ঝুঁকি ১. ট্রেন্ডের ফাঁদে না পড়ুন :: এখন অনেকেই AI ব্যবহার করে টপ, শালোয়ার, বা শাড়ি পরা ছবিকে অন্য রূপে রূপান্তর করছেন। এতে নিজেকে নতুন অবতারে ও আকর্ষণীয়ভাবে সামাজিক মাধ্যমে তুলে ধরা সহজ হয়ে যাচ্ছে। ২. AI কীভাবে কাজ করে:: শাড়ি পরা ছবি তৈরি করতে হলে প্রথমে আপনার আগের পোশাকটি AI খুলে ফেলে। তারপর নতুন পোশাক বসানো হয়, যেভাবে বাস্তবে পোশাক বদলাতে গেলে আগেরটি খুলতে হয়। অর্থাৎ, আপনার অনাবৃত শরীরের একটি কপি তৈরি হয়ে AI সিস্টেমে জমা থাকে। ৩. বড় বিপদ কোথায় :: এই অনাবৃত ছবিগুলো AI এর ডাটাবেসে থেকে যায়। যেহেতু AI মানুষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, তাই এসব ছবি অন্য কারও হাতে চলে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ফলে যে কেউ চাইলে এই ছবি দেখতে বা অপব্যবহার করতে পারে। ৪. সম্ভাব্য ক্ষতি :: গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের প্রায় ৩৭% মহিলার ছবি এভাবে AI সিস্টেমে চলে গেছে। যদি এইসব তথ্য ফাঁস হয়, তবে নারীরা বড় ধরনের সামাজিক ও ব্যক্তিগত বিড়ম্বনায় পড়বেন। ৫. করণীয় :: কখনও AI দিয়ে পোশাক পরিবর্তিত ছবি বানাবেন না। নিজের স্বাভাবিক ছবি সামাজিক মাধ্যমে ব্যবহার করুন। 👉ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে ক্ষণিকের কুলনেসের জন্...

Nrc 2.0

 ইলেকশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া আগামী আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাস থেকে দেশ জুড়ে শুরু করতে চলেছে বিশেষ নিবিড় সংশোধন বা স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন (SIR) ।।

    এই প্রক্রিয়ায় বুথ লেভেল অফিসার বা BLO  আপনার বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে একটা ফরম ফিল আপ করাবে ,সঙ্গে লাগবে  ডকুমেন্ট ( উল্লিখিত ১১ টা ডকুমেন্ট এর মধ্যে যেকোনো একটি)।।সেগুলি হল:-


১. পৌর সংস্থা, পঞ্চায়েত বা অন্য কোনও সরকারি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত জন্ম শংসাপত্র


২. বিদেশ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারি করা পাসপোর্ট


৩. স্বীকৃত বোর্ড বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন বা উচ্চশিক্ষার সার্টিফিকেট


৪. সরকার কর্তৃক জারি করা পরিচয়পত্র বা পেনশন অর্ডার (কেন্দ্রীয়/রাজ্য/পিএসইউ)


৫. জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা অনুরূপ কর্তৃপক্ষের স্থায়ী বসবাসের (বাসস্থান) সার্টিফিকেট


৬. বন অধিকার আইনের অধীনে বন-অধিকার সনদপত্র


৭. উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জারি করা জাতিগত শংসাপত্র (এসসি/এসটি/ওবিসি)


৮. এনআরসি ডকুমেন্ট (যেখানে প্রযোজ্য)


৯. স্থানীয় সংস্থা কর্তৃক জারি করা পারিবারিক নিবন্ধন


১০. সরকারি অফিস থেকে জমি বা বাড়ি বরাদ্দের সার্টিফিকেট


১১. ১৯৮৭ সালের পূর্ববর্তী সরকারি বা রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র


*এই অনুশীলনের জন্য আধার, প্যান এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স স্বতন্ত্র প্রমাণ হিসেবে প্রযোজ্য নয়।*


**পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে যে SIR বা 'Special Intensive Revision' বা 'বিশেষ নিবিড় সংশোধন'  চালু হতে চলেছে আগামী অগাষ্ট-সেপ্টেম্বর মাস থেকে সেক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে- ২০০২ সালে যাদের পুরোনো SIR এ নাম উঠেছিল তাদের কোনো কাগজই দেখাতে হবে না। দেখাতে হবে তার পরবর্তীতে যাদের নাম উঠেছিল অর্থাৎ ২০০৩-২০২৫ এর মধ্যে। আর এই কাগজগুলোর মধ্যে থাকছে ১১ টি ডকুমেন্ট আঁধার,প্যান এবং রেশন কার্ড ছাড়া। আর হ্যাঁ ওই ১১ টি ডকুমেন্টের যেকোনো একটি দেখালেই চলবে......

চারিদিকে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে যে জন্ম প্রমাণপত্র বা বার্থ সার্টিফিকেট দেখাতেই হবে, সেটা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য করা হচ্ছে...জন্ম শংসাপত্র আর বাকি ১০ টি ভ্যালিড ডকুমেন্টের মতোই একটি শুধুমাত্র...কেউ ওটা থাকলে দিতে পারে,না থাকলে আর বাকি ১০ টির যেকোনো একটি দিলেও হবে।

২০০২ সালে ইতিমধ্যেই তালিকাভুক্ত ভোটার এবং তাদের সন্তানদের জন্য কোনও অতিরিক্ত কাগজপত্রের প্রয়োজন নেই। যাদের ১১টি প্রমাণ নেই, তাদের ক্ষেত্রে নির্বাচনী নিবন্ধন কর্মকর্তা (ERO)  মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করতে পারেন।


**এই প্রক্রিয়ায় তিন ধরনের আবেদনকারী থাকবেন ।

১)- *জুলাই,১৯৮৭ এর আগে জন্মগ্রহন করা ভোটার*।

*এদের শুধু নিজের ডকুমেন্ট দিলেই হবে ওই ১১ টার মধ্যে।*


২)- *(১৯৮৭ - ২০০২)  এর মধ্যে জন্ম নেওয়া ভোটার ।*

*এদের দিতে হবে বাবা অথবা মায়ের ডকুমেন্ট ওই ১২ টির মধ্যে,(তবে ২০০২ সালে আমাদের রাজ্যে হওয়া শেষ SIR এ যদি তাদের নাম থেকে থাকে সেই লিস্ট এর পাতা টি দিলেই আর কোনো ডকুমেন্ট দরকার নেই)।।*

৩)- *২০০২ এর পর জন্ম নেওয়া ভোটার।।*

*এদের ক্ষেত্রে লাগবে বাবা ও মায়ের উভয়ের ই ডকুমেন্ট ।*

*এই ক্ষেত্রেও ২০০২ এর শেষ SIR তালিকায় তাদের নাম থাকলে সেই তালিকার পাতা টি জমা দিলেই হবে ।।*


যদি কেউ বাইরের রাজ্যেও থাকেন কোনো চিন্তা নেই,আপনি অনলাইনেও ফরম ফিলাপ করতে পারবেন।

**উল্লেখ্য যে অনুপ্রবেশকারি আর শরনার্থি কিন্তু গুলিয়ে ফেলবেন না।*

অপপ্রচারে কান দিবেন না।

ভয় পাবেন না।।


**এসআইআরের প্রচেষ্টা হল "কোনও যোগ্য নাগরিক বাদ না পড়েন এবং কোনও অযোগ্য ব্যক্তি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না হন তা নিশ্চিত করা।"*


এর আগেও অনেকবার :-ইসিআই অনুসারে, ১৯৫২-৫৬, ১৯৫৭, ১৯৬১, ১৯৬৫, ১৯৬৬, ১৯৮৩-৮৪, ১৯৮৭-৮৯, ১৯৯২, ১৯৯৩, ১৯৯৫, ২০০২, ২০০৩ এবং ২০০৪ সালে নতুন ভোটার তালিকা তৈরির উদ্দেশ্যে দেশের সমস্ত বা কিছু অঞ্চলে অনুরূপ এসআইআর পরিচালিত হয়েছিল।


*পশ্চিমবঙ্গে ভোটার তালিকার শেষবারের মতো SIR করা হয়েছিল ২০০২ সালের জানুয়ারিতে, বামফ্রন্ট শাসনকালে, এবং তাই ২৩ বছর পর এই নতুন SIR পরিচালিত হবে।


(সনাতনী হিন্দুদের ভয়ের কোনো কারণ নেই নিশ্চিন্তে থাকুন)


 *কাজ শুরু হওয়ার আগেই যাতে সবাই যতগুলো বেশি সম্ভব ডকুমেন্ট জোগাড় করতে পারেন, সেকারনেই জনস্বার্থে পোস্টটি করা।*

**(সংগৃহীত )

Comments

Thank you visit again

Keypad simbol

Nrc full ditels

Computer os

Rainbo