Coming us...

Ai hack you already

⭐সতর্কবার্তা: AI দিয়ে ছবি বানানোর ঝুঁকি ১. ট্রেন্ডের ফাঁদে না পড়ুন :: এখন অনেকেই AI ব্যবহার করে টপ, শালোয়ার, বা শাড়ি পরা ছবিকে অন্য রূপে রূপান্তর করছেন। এতে নিজেকে নতুন অবতারে ও আকর্ষণীয়ভাবে সামাজিক মাধ্যমে তুলে ধরা সহজ হয়ে যাচ্ছে। ২. AI কীভাবে কাজ করে:: শাড়ি পরা ছবি তৈরি করতে হলে প্রথমে আপনার আগের পোশাকটি AI খুলে ফেলে। তারপর নতুন পোশাক বসানো হয়, যেভাবে বাস্তবে পোশাক বদলাতে গেলে আগেরটি খুলতে হয়। অর্থাৎ, আপনার অনাবৃত শরীরের একটি কপি তৈরি হয়ে AI সিস্টেমে জমা থাকে। ৩. বড় বিপদ কোথায় :: এই অনাবৃত ছবিগুলো AI এর ডাটাবেসে থেকে যায়। যেহেতু AI মানুষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, তাই এসব ছবি অন্য কারও হাতে চলে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ফলে যে কেউ চাইলে এই ছবি দেখতে বা অপব্যবহার করতে পারে। ৪. সম্ভাব্য ক্ষতি :: গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের প্রায় ৩৭% মহিলার ছবি এভাবে AI সিস্টেমে চলে গেছে। যদি এইসব তথ্য ফাঁস হয়, তবে নারীরা বড় ধরনের সামাজিক ও ব্যক্তিগত বিড়ম্বনায় পড়বেন। ৫. করণীয় :: কখনও AI দিয়ে পোশাক পরিবর্তিত ছবি বানাবেন না। নিজের স্বাভাবিক ছবি সামাজিক মাধ্যমে ব্যবহার করুন। 👉ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে ক্ষণিকের কুলনেসের জন্...

Rainbo

ছবিদুটো দেখতে যতটা সুন্দর, এর পেছনের ঘটনাটা ততটাই ভয়াবহ!! সারাজীবন বইপত্রে পড়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনে উৎপন্ন হওয়া CFC বা ক্লোরোফ্লুরো কার্বন পরিবেশের জন্য, আমাদের গ্রহের জন্য ক্ষতিকারক। কেন ক্ষতিকারক?? কারণ, এই জিনিস আমাদের বায়ুমন্ডলের ওজন স্তরকে ধ্বংস করে ফেলে। ওজন স্তর জিনিসটা হলো পৃথিবীর ফিল্টার। সূর্য থেকে আসা আলোকরশ্মি যখন পৃথিবীতে ঢোকে, তখন সেই আলোর মধ্যে থাকা অতিবেগুণি রশ্মিকে ফিল্টার করে আটকে দেয়াই ওজন স্তরের কাজ। অতিবেগুণি রশ্মি যদি ওজন স্তরবিহীন পৃথিবীতে সরাসরি ঢুকে যায়, আপনার সিভিয়ার স্কিন ড্যামেজ হবে, স্কিন ক্যান্সার হবে, আপনি অন্ধ হয়ে যাবেন, আপনার ইমিউন সিস্টেম ধ্বংস হয়ে যাবে। পৃথিবীতে থাকা সবগুলো জীবের ডিএনএ ড্যামেজ হবে, পানিতে থাকা সমস্ত ফাইটোপ্ল্যাংকটন মারা যাবে, আমাদের যত ধান গম পাটগাছ আছে, সবার গ্রোথ বন্ধ হয়ে যাবে। এবার ছবিদুটো আবার ভালো করে দেখেন। CFC যখন আমাদের ওজন স্তরকে ভেঙে ধ্বং, স করে ফেলতে থাকে, এই সুন্দর দৃশ্যের অবতারণাটা তখনই হয়। ঘটনাটা আমাদের চোখে সুন্দর, অথচ পৃথিবীর জন্য ধ্বং'সা' ত্মক। ঘটনাটার সাথে মানুষের জীবনের একটা অদ্ভুত মিল আছে। প্রচুর মানুষের রিলেশনশিপ বাইরে থেকে দেখতে ঠিক এরকম সুন্দর লাগে, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে-ই দেখে, সে-ই হয়তো মুগ্ধদৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে বলে ফেলে, "বাহ্, এমন চমৎকার ভালোবাসাও মানুষের জীবনে থাকে!! এরকম প্রেম যেন সবসময় দেখার সৌভাগ্য হয় আমাদের।" বাস্তবে হয়তো মানুষ দুইটার রিলেশনশিপ এতটাই টক্সিক যে একজন আরেকজনের জীবনকে ভেঙে, ইনার পিস ন'ষ্ট করে খেয়ে ফেলছে CFC এর মতো। ভেঙে যাওয়ার সময় ওজোনস্তর যেমন কোনো শব্দ করছে না, তেমনিভাবে যেই মানুষটার জীবনীশক্তি বিনাশ হয়ে যাচ্ছে এবিউজিভ রিলেশনশিপটার কারণে, তিনিও কোনো শব্দ বা অভিযোগ কোনোটাই করছেন না। ক্ষয়ে যাচ্ছেন শুধুই নীরবে। এজন্য বাইরে থেকে খুব সুন্দর কোনো সম্পর্ক দেখলেই ভাবার কোনো কারণ নেই, সেখানে খুব ভালো কিছু হচ্ছে, তারা আসলেই অনেক সুখে আছে। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ার দুনিয়ায় তো অবশ্যই বিশ্বাস করা উচিৎ না। এই জায়গায় মানুষের হাসিটা পর্যন্ত নকল হয়!! পৃথিবীটা খুব বিচিত্র জায়গা। আপনি হয়তো তাকিয়ে দেখছেন দুটো মানুষের স্বর্গীয় রঙিন সুখী প্রেম। কিন্তু আপনি জানেনও না, ভেতরে ভেতরে সেখানে চলছে ওজোনস্তর ভা'ঙা'র খেলা!!

Comments

Thank you visit again

Keypad simbol

Nrc full ditels

Computer os